Skip to content
Home » Blog » পড়ার বিষয়: কী নির্ধারণ করতে হবে?

পড়ার বিষয়: কী নির্ধারণ করতে হবে?

পড়ার বিষয় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা প্রায় সবার জীবনে আবদ্ধ আছে। শিক্ষার্থীদের জন্য এটি আবশ্যক একটি অংশ। তবে, পড়ার বিষয নির্ধারণ করতে সংশ্লিষ্ট ব্যাপার বিবেচনা করা প্রয়োজন।

গবেষণা প্রক্রিয়াকে পড়ার শেষ লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করা হয়, কিন্তু অবশ্যই সঠিক নয়। মনে রাখতে হবে যে, একটি ভালো পড়ার বিষয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন।

সমস্যা হচ্ছে, অনেকেই পড়ার বিষয় নির্ধারণ করায় নিজেদের মধ্যে শ্রদ্ধাবেশে পড়ে। এটি কী মানে তা বিচার করা প্রয়োজন।

মনোভুল এবং আত্মপ্রতারণা বিষয়ক প্রস্তাবনা হিসেবে পড়ার বিষয় নির্ধারণ একপ্রকার self-fooling হতে পারে। উদাহরণসূচনা- একজন ছাত্র নিজের আগামিকাল জন্য একটি গল্প পড়তে দেবে বলে নিজেকে একটি গবেষণা প্রকল্প নির্ধারণ করেছে। কিন্তু, তার মনে আসে না যে, এই গবেষণা প্রকল্প নির্ধারণ করা হবে কীভাবে।

পরের spin নির্ধারণে মোটে ১০০% নির্ভর করা অসম্ভব। প্রতিটি প্রকল্পে অবশ্যই উন্নতিদের জন্য কিছু সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাহলে, কী করতে হবে? একের পর এক পড়া বিষয় নির্ধারণ করা মানুষের জন্য একটি ভালো প্রক্রিয়া। এটি করার জন্য প্রথমে নিজের কাছে আগত বিষয় গোচানো প্রয়োজন।

crazy time

পড়ার বিষয় নির্ধারণের জন্য বিবেচনা করতে হবে- ১. নিজের কাজের দায়িত্ব বা শ্রমের সহজতর ফলাফল পেতে কী বাড়ায়? ২. নিজের উন্নত এবং বাজারে হিসেবে পারদর্শিতা বাড়ায়? ৩. কর্মথেকে প্রোফেশনাল উন্নতির পথযোগাযোগের সুযোগ কেমন? ৪. নিজের ব্যক্তিগত স্বাধীনতার ডিজাইন কেমন? ৫. নিজের ইমেজ, বা ঘনমিট এবং খ্যাতি বাড়ায়? ৬. নিজেকে মন্দ হাজারি করবার ক্ষমতা কেমন?

পড়ার বিষয় নির্ধারণ সম্পর্কে ভিত্তিক হয় ভাবিতে, এটি প্রথমে নিজেকে সম্পর্কিত লক্ষ্য স্পষ্ড় করতে বলে। এটি সম্পর্কে একটি গবেষণা প্রকল্প নির্ধারণে শুরুর পথ।

যেমন, নিজের ব্যক্তিগত স্বাধীনতার ডিজাইন একটি বিষয় নির্ধারণ দরকার। এর মাধ্যমে আমরা সহজেই নিজের অনুভূতির উপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থী নির্ধারণ করতে পারি।

একইভাবে, নিজের উন্নত এবং বাজারে হিসেবে পারদর্শিতা বাড়ানোর প্রয়োজন ইউজার একটি অগ্রণিত বিষয় নির্ধারণ করেন। আমরা একটি বিষয় বিশ্লেষণ পেতে পারি এই উপাধির মাধ্যমে।

মনোভুল এবং আত্মপ্রতারণা বিষয়ক প্রস্তাবনা স্বাধীন সম্প্রেষণে বিপরীত হিসেবে পড়ার বিষয নির্ধারণ করতে সম্পর্কিত হয়ঃ

১. কি ভাবে নিজেকে দায়িত্ববোধ করতে? ২. কীভাবে নিজেকে আদেশ বা হ্রাস করতে? ৩. কীভাবে নিজেকে অগ্রগতি বাড়াতে? ৪. কীভাবে নিজেকে পথের অধিকার বা উচিত অনুমোদন দিতে? ৫. কীভাবে নিজেকে মূল্য বা মানকে প্রশংসা করতে?

নির্ধারিত প্রস্তাবনার জন্য self-fooling হিসেবে নির্ধারণ করা হবে। এটি সুতরাং এই কারণকে আদায় করতে হবে।

উপেক্ষা দেয়া বর্তমান কার্যক্রম একটি অঙ্কিত পড়ার বিষয় সম্পর্কে আরও কীভাবে ভাবতে পারি? এই উপায়ে আমরা নিজেকে চিন্তার সামনে অনুপূরী তালিকা দেয়া বাছাই করতে পারি।

নীচের তালিকা পড়ার বিষয নির্ধারণ করার মূল কাজের গুলির একটি চিত্রনাট্যিক তালিকা দেয়। ১. সময়কে ভালো শেষ দেওয়ার জন্য উপকারী অবস্থা সৃষ্টি করুন। ২. নিজে উন্নত হওয়ার ব্যাপারে তা স্পষ্ট করার জন্য নিজের উদ্দিপন্নতাকে অনুসার কর্তৃত্ব করুন। ৩. আপনার পড়ার শেষ ইচ্ছা প্রেরণা প্রদায়ক অনুভূতির সাথে সাহায্য করুন তাদের আলোচনায়।

এই তালিকা মূল্যবান উপায় নিশ্চিত করার জন্য পর্যালোচন করতে পারে।

এই সব বিষয় নির্ধারণ করতে উদাহরণস্বরূপ অনেক উপায় আছে। এটির মধ্যে একটি ভালো জন্য দেখতে হবে- কী ভবিষ্যতে ঘটবে?

একের পর এক পড়া বিষয় নির্ধারণ করে নির্ধারিত করা শ্রদ্ধাবেশের মূল কাংক্ষা হওয়া উচ্চতা৷ িইখানে পড়ার বিষয় নির্ধারণের মৌলিকত– এবং এর মধ্যে কী ১০০% ওজন করে বলে বোঝায়.